সিম্ফনির নতুন এই ডিভাইসটিতে থাকছে ৪.৭" আইপিএস
এইচডি (৭২০x১২৮০ পিক্সেল) ক্যাপাসিটিভ টাচ ডিসপ্লে এবং ১.২
গিগাহার্টজ কোয়াডকোর প্রসেসর। প্রসেসর একই ধরনের হলেও ওয়ালটনের প্রিমো এক্স১ এ
সুপার AMOLEDডিসপ্লে থাকায় ডিভাইসটি এদিকদিয়ে কিছুটা
এগিয়ে রয়েছে। এছাড়া ডিভাইসটিতে র্যাম আছে ১ গিগাবাইট এবং রম ৪ গিগাবাইট।
গ্রাফিক্স প্রসেসিং এর জন্য আছে PowerVR SGX 544জিপিইউ।
রেয়ার ক্যামেরা আছে ৮ মেগাপিক্সেল যা দিয়ে ৭২০পি মানের ভিডিও ধারন করা যাবে।
প্রয়োজনীয় সবকিছু বেশ ভাল মানের হলেও ব্যাটারি নিয়ে আক্ষেপ থেকেই যাচ্ছে
বর্তমান ডিভাইসগুলোতে। এক্সপ্লোরার ডব্লিউ১৫০ তে ব্যাটারি দেওয়া হয়েছে মাত্র
১৮০০ এমএএইচ ক্ষমতার যা এই মানের স্মার্টফোন বিবেচনায় বেশ কম।
এক নজরে সিম্ফনি এক্সপ্লোরার ডব্লিউ১৫০ এর স্পেসিফিকেশন
৪.৭" আইপিএস এইচডি ক্যাপাসিটিভ টাচ ডিসপ্লে
১.২ গিগাহার্টজ কোয়াডকোর প্রসেসর
PowerVR SGX 544 জিপিইউ
১ গিগাবাইট র্যাম (ব্যাবহারযোগ্য ৯৭১ মেগাবাইট)
৪ গিগাবাইট স্টোরেজ (রম ১০০৮ মেগাবাইট, স্টোরেজ ১.৬৫ জিবি)
৩২ গিগাবাইট পর্যন্ত মেমোরি কার্ড সাপোর্ট
৮ মেগাপিক্সেল রেয়ার ক্যামেরা, ৭২০পি ভিডিও রেকর্ডিং
স্পেসিফিকেশন এবং ডিজাইন এর দিকদিয়ে ডিভাইসটি বেশ
আকর্ষনীয়। মূল্যের দিকদিয়েও কিছুটা চমক দেখাতে চেয়েছে সিম্ফনি। তারা ডিভাইসটির
মূল্য নির্ধারন করেছে ১৬,৯৯০ টাকা। প্রধান প্রতিযোগী
ওয়ালটনের প্রিমো এক্স১ এর মূল্যের চেয়ে যা প্রায় দেড় হাজার টাকা কম। আর
ডিভাইসটির মূল্য এবং স্পেসিফিকেশনের ঘোষনা ওয়েবসাইটের মাধ্যমে দিলেও ঠিক কবে থেকে
ডিভাইসটি বাজারে পাওয়া যাবে সে ব্যাপারে কিছু জানায়নি তারা।
অপরদিকে এই ডিভাইসটি ভারতের বাজারে এসেছে Gionee Elife
E3 নামে। তবে ওই ডিভাইসটিতে ইন্টারনাল স্টোরেজ ১৬ গিগাবাইট এবং
সিম্ফনি ডব্লিউ ১৫০ তে ইন্টারনাল স্টোরেজ ৪ গিগাবাইট। এছাড়া আর কোন পার্থক্য দেখা
যায়নি। ভারতের বাজারে ডিভাইসটির মূল্য নির্ধারন করা হয়ছে ১৪,৯৯৯ রুপি। যে কেউ ডিভাইসটি কেনার পূর্বেGionee Elife E3 এর রিভিউ দেখে নিতে পারেন।
অসাধারন লিখেছেন ইফতেখার ভাই, চালিয়ে যান। আর প্রযুক্তির খেলার ব্লগস্পট থেকে আজ প্রমিয়াম ডোমেইন পর্যন্ত দেখে আনেক আনন্দ লাগছে :) আপনার টপিক গুলা আমার অনেক ভাল লাগে, ধন্যবাদ ব্লিড দেওয়ার শেখানোর জন্য